আমরা কানাডার 100+ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত প্রতিনিধি। আপনি আমাদের কাছ থেকে বিনামূল্যে A থেকে Z সহায়তা পাবেন। কিন্তু আপনার কমপক্ষে IELTS আছে: (ব্যাচেলরের জন্য 6.0 এবং মাস্টার্সের জন্য 6.5) এবং স্মার্ট ফলাফল সহ একজন নিয়মিত শিক্ষার্থী। ভিসা অর্জনের জন্য আপনাকে আপনার পিতামাতার কমপক্ষে 30 লাখ টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স দেখাতে হবে। তাই সুযোগ নিতে দ্রুত আসুন। তাই চিন্তা না করে আবেদন করুন। আমরা আপনাকে বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজ এবং কোর্স খুঁজে পেতে সাহায্য করব। কানাডায় এখন আপনি অধ্যয়নের সময়কালে খণ্ডকালীন কাজের সুবিধা এবং আপনার অধ্যয়ন শেষ হওয়ার পরে পিআর সুবিধা পেতে পারেন। তাই কানাডায় সেটেল হওয়ার এটাই সঠিক সময়। মসৃণ ভিসা প্রক্রিয়াকরণের জন্য আমরা আপনাকে গাইড করব। আপনি বিনামূল্যে পরামর্শের জন্য আমাদের বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে নির্দেশিকা বা উপদেষ্টা নিতে পারেন। অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে আমাদের অফিসে যান বা প্রাথমিক তথ্যের জন্য 01988890099 নম্বরে কল করুন।
১. বিশ্ব স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন
২. বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্ক প্রায় 100-এর মধ্যে
৩. ব্যাচেলর এবং মাস্টার্সে 100+ প্রোগ্রাম।
৪. USA এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে কম টিউশন ফি।
৫. বিশাল খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ
৬. বহুসংস্কৃতির দেশ
৭. মেধাবী ছাত্রদের জন্য বৃত্তির সুযোগ
৮. নিরাপদ এবং শান্তিপূর্ণ জীবন
৯. চমৎকার স্বাস্থ্যসেবা। Apply Now
Diploma : IELTS- 5.5
Bachelor : IELTS- 6.0
Master’s : IELTS -6.5
আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার ৩০০ টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজের অনুমোদিত প্রতিনিধি। দ্রুত ভর্তি ও ভিসা প্রক্রিয়া। আমরা কোন লুকানো খরচ চার্জ না. সমস্ত পরিষেবা বিনামূল্যে। এক এবং এক ভিসা ইন্টারভিউ প্রস্তুতি। উচ্চ ভিসা সাফল্যের হার। আমরা বাংলাদেশে ছাত্র নিয়োগের জন্য অনুমোদিত প্রতিনিধি।
১. পাসপোর্টের কপি
২. ছবি
৩. এসএসসি, এইচএসসি এবং ব্যাচেলর সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট
৪. IELTS সার্টিফিকেট (যদি থাকে)
৫. শিক্ষার মাধ্যম সার্টিফিকেট (মাস্টার্সের জন্য)
৬. দুটি সুপারিশ পত্র (মাস্টার্সের জন্য)
৭. মোটিভেশন লেটার (.docx ফাইল)
৮. সিভি (.docx ফাইল) আপনি যদি কানাডায় পড়তে আগ্রহী হন: Apply Now
কানাডার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য মূলত: প্রথমত একজন স্টুডেন্টকে তার সিদ্ধান্তকে স্থির করতে হবে। এবং অবশ্যই আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে হবে। প্রতিটি ধাপ ও প্রয়োজনীয় তথ্য নিচে উল্লেখ করা হল।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: স্টুডেন্টের জন্য:
১। সমস্ত প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেট ও মার্কশীট । আপনি যদি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট করতে চান, তাহলে SSC ও HSC এর সার্টিফিকেট এবং মার্কশীট প্রয়োজন। SSC ও HSC কে কানাডায় মূলত: গ্রেড ১০ ও ১২ ধরা যহয়। আবার আপনি যদি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট করতে চান, তাহলে আপনার গ্রেড ১০ ও ১২ সহ আপনার আন্ডারগ্র্যাজুয়েটের সার্টিফিকেট ও মার্কশীট প্রয়োজন। অর্থাৎ আপনি যে লেভেল এ পড়াশোনা করতে চান, তার পূর্বের আপনার সকল প্রাতিষ্ঠানিক কাগজপত্র প্রয়োজন।
২। জন্ম সনদ / ন্যাশনাল আইডি কার্ড (NID)
৩। পাসপোর্ট
৪। দুই কপি সাম্প্রতিক রঙিন ছবি।
৫। অ্যাকাডেমিক IELTS স্কোর। তবে হ্যাঁ, আপনি IELTS ছাড়া কানাডা যেতে পারবেন। কিন্তু সেটা অবশ্যই আণ্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম হতে হবে Foundation Program দিয়ে।
৬। ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং সলভেন্সি সার্টিফিকেট। কমপক্ষে ৪০ লক্ষ টাকার একটি স্টেটমেন্ট। ব্যাংক একাউন্ট পিতার নামে থাকাই শ্রেয় এবং কমপক্ষে ৩ মাসের FDR সেভিংস হতে হবে ।
অভিভাবকের জন্য:
১। ন্যাশনাল আইডি কার্ড (NID): পিতা ও মাতা উভয়ের ।
২। ট্যাক্স অথবা টিন সার্টিফিকেট ।
৩। সকল সম্পদের দলিলের ফটোকপি। প্রশ্ন আসতে পারে এটা কেন লাগবে? এটা আপনার আর্থিক স্বচ্ছলতার একটা ধারনা দেওয়া অর্থাৎ ভবিষ্যতে কানাডা যাবার পর আপনি আর্থিকভাবে যেকোন সমস্যার সমাধান নিজেই করতে পারবেন এটা বলে দেওয়া। বিঃদ্রঃ উপরিউক্ত সকল কাগজপত্র অবশ্যই ইংরেজিতে অনুবাদ ও নোটারি করে নিতে হবে।
প্রসেসিং:
১। প্রথমত আপনাকে Designated Learning Institutions (DLI) যুক্ত কলেজ অথবা ইউনিভার্সিটি থেকে ‘লেটার অফ এক্সপটেন্স’ বা ‘অফার লেটার’ নিতে হবে। কলেজ বা ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে গিয়ে ‘এডমিশন’ অপশনে গিয়ে অ্যাপ্লাই এ ক্লিক করেই জেনে নিতে পারবেন রিকুয়ারমেন্ট ও অন্যান্য তথ্য।
২। কলেজ বা ইউনিভার্সিটির অফার লেটার পাওয়ার পর Immigration, Refugees & Citizenship Canada (IRCC) তে একাউন্ট খুলে অ্যাপ্লাই ফর স্টাডি পারমিট আউটসাইড কানাডা 5269 ফরম -এর সকল চেকলিস্ট পূরণ করুন। আপনি যদি অনলাইনে অ্যাপ্লাই করতে চান, তাহলে চেকিলিস্ট ডাউনলোড করে ডকুমেন্ট পূরণ করে আপ্লিকেশন ফরমে আপলোড করতে হবে। উক্ত লিংকে প্রবেশ করলে অ্যাপ্লাই অনলাইন ও অ্যাপ্লাই পেপার অপশন পাওয়া যাবে। আর পেপারে অ্যাপ্লিকেশন করলে চেকলিস্ট ডকুমেন্টস ডাউনলোড দিয়ে পূরণ করে প্রিন্ট আউট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রে দেওয়া সকল কাগজপত্র নিয়ে VFS Global -এর ওয়েবসাইটে গিয়ে (Click this link) এপয়েনমেন্ট বুক করে Dhaka, Chitagong, Sylhet এর যে কোন শাখায় আপনি বাই পেপার এর মাধ্যমে স্টাডি পারমিটের আবেদন করতে পারেন। প্রসেসিং টাইম আনুমানিক এক থেকে দেড় মাস লাগতে পারে। অ্যাপ্লিকেশনের পর কানাডা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ আপনাকে পরবর্তী নির্দেশনা আপনার ইমেইলে জানাবে। ভিসা হয়ে গেলে আপনাকে কলেজ বা ইউনিভার্সিটির নির্ধারিত টিউশন ফিস প্রদান করতে হবে। তবে বেশির ভাগ সময় ভিসার আগেই টিউশন ফী দিয়ে দিতে হয়। টিউশন ফিস দেওয়ার নিয়ম ও টিউশন ফিস এর তথ্য আপনি আপনার অফার লেটারে পেয়ে যাবেন।
এখন আসি কানাডায় আসার পর কিভাবে কি করতে হবে:
আপনাকে এক বছর বা তার বেশি সময়ের ভিসা ও স্টাডি পারমিট দিবে কানাডা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ। যদি ওয়ার্ক পারমিট পেয়ে যান, তাহলে আপনি সপ্তাহে ২০ ঘণ্টার কাজ করার অনুমতি পাবেন যাতে আপনার থাকা খাওয়া ও অন্যান্য আনুসাঙ্গিক খরচ মিটে যাবে।কানাডায় কাজ করে টিউশন ফিস আপনি ম্যানেজ করতে পারবেন না। যদি আপনি বাংলাদেশ থেকে IELTS দিয়ে আসেন অর্থাৎ আপনি মেজর কোন প্রোগ্রামে ভর্তি হয়ে আসলে আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট দেওয়া হবে। আর মেজর প্রোগ্রাম না থাকলে অর্থাৎ আপনার ইংলিশ লার্নিং ইন্সটিটিউট কোর্স থাকলে আপনি ওয়ার্ক পারমিট পাবেন না। তবে আপনি ক্লাস শুরু করে দিলে পরবর্তীতে অ্যাপ্লাই করলে সাধারণত ওয়ার্ক পারমিট দিয়ে দেয়।
খুব গুরুত্বপূর্ন একটা বিষয় যা অনেকের মনে প্রশ্ন। একজন স্টুডেন্ট কী সেমিস্টার গ্যাপ বা বিরতি নিতে পারে?
উত্তরটা খুইব গুরুত্বপূর্ন। একাডেমিক ইয়ারগুলো হলো: উইন্টার, সামার/স্প্রিং এবং ফল। এদের মধ্যে সামার আপনি গ্যাপ দিতে পারবেন। কিন্তু আপনাকে কানাডায় আসার পরে আপনার প্রথম দুইটা সেমিস্টার অবশ্যই করতে হবে। আর আপনি যদি কানাডায় ঢোকার পরে ক্লাস না করেন অর্থাৎ, ভ্যালিড কোন কারণ ছাড়া কোন ছাত্র ৯০ দিনের বেশি কলেজ বা ইউনিভার্সিটির বাইরে থাকলে সে কানাডায় অবৈধ হয়ে যাবে। অর্থাৎ, আপনাকে দেশে ফিরে যেতে হবে।
কলেজ বা ইউনিভার্সিটি পরিবর্তন:
মাঝে মাঝে স্টুডেন্টরা কলেজ বা ইউনিভার্সিটি পরিবর্তন করেন। উন্নত শহর বা ভাল আয় করার সুযোগ অথবা আত্মীয় স্বজনের কাছাকাছি যাওয়ার জন্যে এই পরিবর্তন করে থাকেন। এক্ষত্রে আপনি চাইলে পরবর্তীতে আপনার কলেজ/ ইনস্টিটিউশন পরিবর্তন করতে পারবেন। যদি কোন স্টুডেন্ট কলেজ বা ইউনিভার্সিটি পরিবর্তন করতে চায়, সেক্ষেত্রে তাকে কানাডায় ভর্তি হয়ে যাওয়া কলেজ বা ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল এডভাইসরের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। ভর্তিকৃত প্রতিষ্ঠানে ভর্তি থাকা অবস্থায় আপনাকে অন্য কোন Designated Learning Institutions (DLI) যুক্ত প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে। অর্থাৎ নতুন ইন্সটিটিউশন থেকে লেটার অফ এক্সেপটেন্স বা অফার লেটার নিতে হবে। নতুন প্রতিষ্ঠানে ইনরল অর্থাৎ ক্লাস শুরুর পরে Immigration, Refugees and Citizenship Canada (IRCC) একাউন্ট থেকে পরিবর্তন করতে হবে।
স্টাডি পারমিট এক্সটেনশন ও ভিসা রিনিও করা:
আপনার ভিসা শেষ হওয়ার আগেই আপনাকে অবশ্যই ভিসা নবায়ন করা এবং স্টাডি পারমিট নবায়ন করতে হবে। এই ক্ষেত্রে প্রথমেই আপনাকে স্টাডি পারমিট নবায়ন করতে হবে। স্টাডি পারমিট নবায়ন হয়ে গেলে আপনাকে ভিসা নবায়ন করতে হবে। প্রথমেই বলি স্টাডি পারমিট নবায়ন করার নিয়মে:
স্টাডি পারমিট নবায়ন করতে আপনাকে নিম্নোক্ত কিছু কাগজপত্রের উপর খুব মনোযোগী হতে হবে:
১। এনরোলমেন্ট লেটার। অর্থাৎ আপনি যে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি আছেন সেখান থেকে প্রাপ্ত লেটারকে বলা হয় এনরোলমেন্ট লেটার। কানাডায় আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইন্টারন্যাশনাল এডমিশন সেন্টারের কোন এডভাইসর আপনাকে দিতে পারবে। অথবা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটেও পেয়ে যেতে পারেন।
২। প্রুফ অফ ফান্ড অর্থাৎ আপনার স্টুডেন্ট একাউন্টে কমপক্ষে ৩০০০ কানাডিয়ান ডলার থাকা আবশ্যক
৩। সাম্প্রতিক ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
৪। পাসপোর্ট ও স্টাডি পারমিটের ফটোকপি
৫। টাইম টেবিল অর্থাৎ আপনার ক্লাস রুটিন
৬। এপ্লিকেশন ফিস ১৫০ কানাডিয়ান ডলার উপরিউক্ত সকল ডকুমেন্ট নিয়ে আপনাকে Immigration, Refugees and Citizenship Canada (IRCC) একাউন্টে এপ্লিকেশন করতে হবে। আপনি পেপারেও করতে পারেন এবং অনলাইনেও আবেদন করতে পারেন। আপনি যদি অনলাইনে অ্যাপ্লাই করতে চান, তাহলে চেকিলিস্ট ডাউনলোড করে ডকুমেন্ট পূরণ করে অ্যাপ্লিকেশন ফরম আপলোড করতে হবে।
ভিসা ও স্টাডি পারমিট খুবই সহজ পদ্ধতি । আপনি যদি একাডেমিক কোন ইয়ার লস না করে থাকলে খুব সহজেই আপনি এটা করতে পারবেন।
আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের মেইল করুনঃ info@sic.com.bd
অথবা Whatsapp করুনঃ +88 019888-90099