জাপানে স্টুডেন্ট ভিসা/জব ভিসা/ওয়ার্কার ভিসার জন্য করনীয়


Japan Student Visa

জাপানে স্টুডেন্ট ভিসা অথবা জব ভিসা কিংবা ওয়ার্কার ভিসা জন্য যারা আবেদন করতে চাচ্ছেন, তাদের সকলকে আমাদের নিম্নলিখিত টার্ম অফ সার্ভিসটি পড়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

জাপানে যে কোন ভিসায় আবেদন করেন না কেন জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ শেখা বাধ্যতামূলক। তাই কোন স্টুডেন্ট যদি আমাদের মাধ্যমে প্রসেসিং শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ শেখা থাকতে হবে। স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনাকে N5 লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স সম্পন্ন করতে হবে। জব ভিসা কিংবা ওয়ার্কার ভিসার জন্য আপনাকে অবশ্যই N4 ল্যাংগুয়েজ কোর্স সম্পন্ন করতে হবে।

জাপানে স্টুডেন্ট ভিসা অথবা জব ভিসা কিংবা ওয়ার্কার ভিসা জন্য যারা আবেদন করতে চাচ্ছেন, তাদের সকলকে আমাদের নিম্নলিখিত টার্ম অফ সার্ভিসটি পড়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

জাপানে যে কোন ভিসায় আবেদন করেন না কেন জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ শেখা বাধ্যতামূলক। তাই কোন স্টুডেন্ট যদি আমাদের মাধ্যমে প্রসেসিং শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ শেখা থাকতে হবে। স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনাকে N5 লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স সম্পন্ন করতে হবে। জব ভিসা কিংবা ওয়ার্কার ভিসার জন্য আপনাকে অবশ্যই N4 ল্যাংগুয়েজ কোর্স সম্পন্ন করতে হবে।

blank

জাপানে স্টুডেন্ট ভিসা অথবা জব ভিসা কিংবা ওয়ার্কার ভিসা জন্য যারা আবেদন করতে চাচ্ছেন, তাদের সকলকে আমাদের নিম্নলিখিত টার্ম অফ সার্ভিসটি পড়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

জাপানে যে কোন ভিসায় আবেদন করেন না কেন জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ শেখা বাধ্যতামূলক। তাই কোন স্টুডেন্ট যদি আমাদের মাধ্যমে প্রসেসিং শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ শেখা থাকতে হবে। স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনাকে N5 লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স সম্পন্ন করতে হবে। জব ভিসা কিংবা ওয়ার্কার ভিসার জন্য আপনাকে অবশ্যই N4 ল্যাংগুয়েজ কোর্স সম্পন্ন করতে হবে।

ল্যাঙ্গুয়েজ আপনি যেকোনো ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে শিখতে পারেন। যদি আপনি ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে আমাদের মাধ্যমে প্রসেসিং করতে চান তাহলে আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন: 01717-050530

স্টুডেন্ট ভিসার কার্যক্রমঃ যোগ্যতাঃ HSC Pass, 18 Years Age, N5 Complete. আপনারা যারা স্টুডেন্ট ভিসায় জাপানে যেতে চান তাদের সবার প্রথমে ল্যাংগুয়েজ N5 লেভেল কমপ্লিট করতে হবে। N5 হল জাপানিজ ভাষা শেখার শুরু ধাপ। কোর্সটি সম্পন্ন করার পরে আপনাকে N5 সার্টিফিকেট পরীক্ষা দিতে হবে। সার্টিফিকেট অর্জনের পরে আমরা আপনার জন্য জাপানের বিভিন্ন স্কুলে N4 ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রামে এডমিশনের জন্য প্রসেস করব। আপনার জাপানের যাওয়া পর্যন্ত সকল খরচ নির্ভর করে জাপানিজ স্কুলের টিউশন ফি এর উপর। বিস্তারিত জানতে আমাদের অফিসে আসলে ভাল হয়। স্টুডেন্ট ভিসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই স্পন্সর দেখাতে হবে যার একাউন্টে 12 থেকে 15 লাখ টাকা মিনিমাম থাকবে এবং বিগত তিন বছরে সেই একাউন্টে নিয়মিত লেনদেন থাকতে হবে। যারা স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যেতে চান তাদের মূল লক্ষ্য থাকে জাপানে সেটেল হওয়ার জন্য। সেজন্য জাপানে আপনি যখন N4 লেভেল কমপ্লিট করবেন এরপর স্টুডেন্টরা জাপানে একটি ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি হয়ে যায়। ডিপ্লোমা পাশ করার পরে সবাই ফুল টাইম কাজে প্রবেশ করে। পড়াশোনার পাশাপাশি জাপানে পার্টটাইম কাজ করে অনেক টাকা ইনকামের সুযোগ আছে বলেই স্টুডেন্ট ভিসায় জাপানে আবেদন করার স্টুডেন্ট এর সংখ্যা অনেক বেশি। স্টুডেন্ট ভিসার আরেকটা সুবিধা হল পাঁচ বছর পর আপনি জাপানে পার্মানেন্ট রেসিডেন্টশিপ অথবা সিটিজেনশিপ এর জন্য আবেদন করতে পারেন। যারা জাপানে ব্যচেলর অথবা মাস্টার্স করতে জাপান যেতে চান তাদের সবাইকে এই প্রসেস এর মাধ্যমে প্রথমে বাংলাদেশে N5 শেষ করে তারপর জাপানের একটি স্কুলে N4 করতে যেতে হবে, তারপর N4 শেষ হলে ব্যচেলর অথবা মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তি হতে হবে।

blank


আরেক ভাবে স্টুডেন্ট ভিসায় জাপানে যেতে পারেন। সরাসরি ব্যচেলর অথবা মাস্টার্স করার জন্য। সেক্ষেত্রে যদি ইংরেজি মিডিয়ামে পড়তে চান তাহলে প্রতি বছর ১৫-১৬ লাখ টাকা টিউশন ফী দিয়ে পড়তে হবে।

একটা কথা মনে রাখবেন, জাপান গিয়ে কাজ করে লাখ লাখ টাকা কামিয়ে টিউশন ফী দিতে পারবেন এই চিন্তা করে জাপানে যাওয়ার কথা ভাববেন না। কারনে পার্ট টাইম জব করে নিজের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা হয় আর সামান্য কিছু জমানো যায়, টিউশন ফী দেয়া যায় না।

জব ভিসার কার্যক্রমঃ জব ভিসার জন্য SIC প্রতিবছর বিনা খরচে তাদের নিজেদের স্টুডেন্টদের জন্য প্রসেস করে থাকে। জাপানের বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির সাথে SIC চুক্তি থাকার ফলে প্রতি বছর অনেক ভালো ভালো ছেলেমেয়েরা জাপানে সরাসরি জব ভিসায় আবেদন করতে পারছে। শুধু মাত্র CSC পাস করা Software Engineer দের জন্য এই সুযোগ। অন্য সাবজেক্টে পাস করলে সরাসরি জব ভিসার সুযোগ নাই। 2020 সাল থেকে জাপানের সকল কোম্পানি গ্র্যাজুয়েশনের পাশাপাশি N4 লেভেল ল্যাংগুয়েজ কমপ্লিট করার পরে জব ভিসার জন্য আবেদন করতে বলেছে। এই ভিসা প্রসেসিং এ আপনাকে N4 লেভেল ল্যাংগুয়েজ সম্পন্ন করার পরে বিভিন্ন কোম্পানিতে SIC ইন্টারভিউ এর ব্যবস্থা করে দিবে। আইটি সেক্টর অথবা কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে গ্রাজুয়েশন করা ছাত্র-ছাত্রীরা সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন। ইঞ্জিনিয়ার বাদে অন্য সেক্টরে জবের সুযোগ সুবিধা নাই বললেই চলে। তাই অন্য সেক্টরের যারা গ্রাজুয়েশন করেছেন তাদেরকে জব ভিসায় SIC প্রসেস করবে না। তাদেরকে স্টুডেন্ট ভিসা অথবা ওয়ার্কার ভিসা চেষ্টা করতে হবে। জব ভিসায় যে কোম্পানি আপনাকে হায়ার করবে সেই কোম্পানি সকল খরচ বহন করবে। সেজন্য আপনাকে কোন টাকা পয়সা খরচ করতে হবে না। যেহেতু প্রতিবছর SIC অনেক ছেলে মেয়েদের সিভি জাপানিজ কোম্পানিতে দিয়ে থাকে তাই জাপানিজ কোম্পানির মানসম্মত দক্ষ ছেলেমেয়েদের সিভি প্রসেস করার পূর্বে আমরা আপনাদের ইন্টারভিউর মাধ্যমে যাচাই বাছাই করে নিব।

ওয়ার্কার ভিসার কার্যক্রমঃ যোগ্যতাঃ HSC Pass, 18 Years Age, N4 Complete. যারা ওয়ার্কার ভিসায় যেতে চান তাদেরকে অবশ্যই N4 লেভেল ল্যাংগুয়েজ সম্পন্ন করতে হবে তারপর আপনি ওয়ার্কার ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। জাপানে চৌদ্দটা সেক্টরে কাজের ভিসার জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে। সেজন্য আপনার ল্যাঙ্গুয়েজ ভালোভাবে জানাটা জরুরী। পাঁচ বছর ওয়ার্ক ভিসা প্রথমে দেয়া হয় এরপর আপনাকে নিজের যোগ্যতায় কোম্পানির মাধ্যমে ভিসা রিনিউ করতে হবে। N4 লেভেল ল্যাংগুয়েজ সম্পন্ন করার আগে আপনাকে N5 লেভেল ল্যাংগুয়েজ শেষ করতে হবে। তারপর আপনি N4 শুরু করতে পারবেন। যারা ওয়ার্কার ভিসায় যান তারা তাদের জাপানে সিটিজেনশীপ অথবা পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি পাওয়ার সুযোগ নেই। ওয়ার্কার ভিসায় নিম্ন মানের কাজ করার মানসিক প্রস্তুতি রাখতে হবে। প্রাইভেট ভাবে যাবার সুযোগ নাই। বাংলাদেশ সরকারের মাধ্যমে আবেদন করে লাখ লাখ আবেদনকারীর সাথে প্রতিযোগিতা করে টিকতে হবে। করোনার কারনের ২০২০ সাল থেকে এটা বন্ধ আছে।

আপনার যদি আরও তথ্যের প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন: 01717-050530 (Whatsapp only)